Ad Code

Responsive Advertisement

5th Semester Engineering Math suggestion

 


জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ৫ম সেমিস্টারের Engineering Math যথেষ্ঠ কঠিন একটা সাবজেক্ট। 

সঠিকভাবে পরিকল্পনা করে না পড়াশুনা করা হলে, এ সাবজেক্টে খারাপ রেজাল্ট করার সম্ভবনা অনেক বেশি। 

আর একবার খারাপ রেজাল্টের পাল্লায় পড়ে গেলে তা থেকে বেরিয়ে আসা আরো কঠিন। তাই সময় থাকতেই সঠিকভাবে পরিল্পনা করে আগাতে হবে। 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রশ্নপত্রের বড় সমস্যা হলো, কিভাবে কোথায় থেকে প্রশ্ন আসবে তা আগে থেকে বুঝা কঠিন। তার মধ্যে ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথে অঙ্কগুলো অনেক জটিল এবং বড় হয়ে থাকে। 

তবে Practice Makes a Man perfect, আপনি যত প্রাকটিস করবেন তত ভালো রেজাল্ট করার সম্ভাবনা বেশি থাকে। 

তবে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের আরো একটি বড় সমস্যা হলো, এখানে প্রচুর অদক্ষ শিক্ষকে ভরা, উনারা পরীক্ষার উত্তরপত্র যাচ্ছেতাই ভাবে মার্ক করে থাকেন। যার কারনে অনেক সময় ভালো শিক্ষার্থীদেরও খারাপ রেজাল্ট চলে আসে এবং এর সংখ্যা প্রচুর। অবশ্য এ নিয়ে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন মাথা ব্যাথা নেই। দিন শেষে নতুন পুরাতন মিলিয়ে যত বেশী পরীক্ষার্থী, তত বেশি উনাদের ব্যবসা।  

যাই হোক, এতো কথা বলার কারন হলো জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় একটা জরাজীর্ণ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান এবং এর শিক্ষার্থীরাও বেশিরভাগ জরাজীর্ণ। বেশিরভাগ শিক্ষার্থীরা পরীক্ষার আগের দিন পরতে বসেন বা পরীক্ষার দিন সকালে অনেক কষ্টে বই খুজে বের করে পরতে বসেন। তাদের জন্য সাজেসন্স বা পিডিএফ না থাকলে উনারা আজীবন ফেল করেই যাবেন! 

সবার কথা বিবেচনা করে আমরা ৫ম সেমিস্টারের ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথের কিছু পিডিএফ দিচ্ছি। আশা করি যদি সময় নিয়ে রুটিন মাফিক পড়াশুনা করেন তাহলে পাশ করা সহজ। 

১/ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সেমিস্টারের সাল ২০০৯ থেকে ২০১৩ সালের প্রশ্নব্যাংক — এখানে ক্লিক করুন

২/ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সেমিস্টারের সাল ২০০৮ থেকে ২০১৬ সালের প্রশ্নব্যাংক — এখানে  ক্লিক করুন



৩/ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সেমিস্টারের ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথ রাজীব কুমার হালদার কর্তৃক সমাধান কমপ্লেক্স নাম্বার — এখানে  ক্লিক করুন

৪/ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সেমিস্টারের ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথ রাজীব কুমার হালদার কর্তৃক পাওয়ার সিরিজ চ্যাপ্টারের সমাধান — এখানে  ক্লিক করুন

৪/ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সেমিস্টারের ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথ রাজীব কুমার হালদার কর্তৃক ২০১৭ সালের সাজেশন্স। যদিও অনেক আগের সাজেশন্স, তারপরেও প্রাকটিস করলে পরীক্ষায় কমন আসতে পারে। — এখানে  ক্লিক করুন

৪/ জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের ৫ম সেমিস্টারের ইঞ্জিনিয়ারিং ম্যাথ রাজীব কুমার হালদার কর্তৃক ২০১৮ সালের সাজেশন্স। যদিও অনেক আগের সাজেশন্স, তারপরেও প্রাকটিস করলে পরীক্ষায় কমন আসতে পারে। — এখানে  ক্লিক করুন

যদি আসলেই পাস এবং ভালো রেজাল্ট করার ইচ্ছা থাকে তাহলে এসব সাজেশন্স আর সমাধান ডকুমেন্টসই আপনার জন্য মূল্যবান জিনিস। তারপরে তো বই আছেই। 

বইয়ের মধ্যে M. F Rahman স্যারের বইটা অনেক বেশি হেল্প করে থাকে। 

নীলক্ষেতে গেলে এই বই পাবেন। 


মোটামুটি এগুলোই সব। দয়া করে এই পোষ্টটি শেয়ার করতে ভুলবেন না। 

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অনেক কলেজের শিক্ষার্থীরা অনেক নিচু মনের হয়ে থাকে। এরা অনেক রিসোর্স নিয়ে পড়ে থাকে কিন্ত কেউ হেল্প চাইলে হেল্প করেনা। এর অবশ্য অন্য একটা কারনও আছে। যারা হেল্প করবে তারা হাতে গোনা হয়ে থাকে, যারা নিয়মিত পড়াশুনা করে, নোট শিট কালেকশন করে। অনেকেই তাদের থেকে নোট শীট কালেকশন করার সময় কোন সৌজন্যবোধ দেখায় না। আবার এসব মেধাবীরা কোন হেল্প চাইলে কেউ হেল্প করেনা। তাই আসলে কেউ কাউকে হেল্প করতে চায় না, যেটা একটা দূষিত পরিবেশ এবং বাজে একোসিস্টেম। আমাদের সবাইকে এর থেকে বেরিয়ে আসতে হবে। 

ধন্যবাদ সবাইকে। দয়া করে এই পোষ্টের কোন লেখা চুরি, কপি, নকল করবেন না।  

জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স এবং ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের সবচেয়ে বড় ফেজবুক গ্রুপে যুক্ত হয়ে যান। — এখানে  ক্লিক করুন

আমাদের ফেজবুক পেজে লাইক দিয়ে রাখুন। আমরা নিয়মিত রেজাল্ট, সাজেশন্স, নোট দিয়ে থাকি। — এখানে  ক্লিক করুন


একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

0 মন্তব্যসমূহ